বর্তমান সময়ে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে বেশিরভাগ গ্রামের মানুষই এক কথায় বলতে গেলে ১০০ দিনের কাজের উপর নির্ভর করেই জীবন যাপন করে থাকে। কিন্তু যখন কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের তরফে রাজ্যে এলাকা ভিওিক নানা কাজ আসে, আর তখন ঠিক তারাই ওই সমস্ত কাজে সবার প্রথমে ডাক পায় যাদের ১০০ দিনের কাজের খাতায় নাম নথিভুক্ত করা রয়েছে এবং যাদের হাতে জব কার্ড রয়েছে।
১০০ দিনের কাজের কর্মীদেরকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয় এই সমস্ত কাজ এলেই, আর সেই কাজ গুলি কি কি তা একে একে নিচে বিস্তারিত দেওয়া হলো – রাস্তা তৈর, ব্রিজ তৈর, নদীর বাঁধ সংস্কার থেকে সুরু করে আবাস যোজনার বাড়ি নির্মাণ পর্যন্ত রয়েছে এই ১০০ দিনের কাজের আওতায় । আর এবার এই ১০০ দিনের কাজের কর্মীদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের তরকে নিয়ে আসা হলো এক নতুন গাইডলাইন, আর এই নতুন গাইড লাইনে বলা হয়েছে যে এখন থেকে আর কোন কর্মীরাই ১০০ দিনের কাজের টাকা অ্যাকাউন্ট ছাড়া পাবেন না।
১০০ দিনের কাজের ক্ষেত্রে সরকারের নতুন গাইডলাইনঃ
এই নতুন গাইড লাইনে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে বলা হয়েছে, যে সব কর্মীরা ১০০ দিনের কাজের আওতায় কাজ করছেন এবং যেসব কর্মীদের নিজস্ব কাউন্ট নেই এখন থেকে তারা আর ১০০ দিনের কাজ বাবদ কোনো রকম টাকা পাবেন না। এছাড়াও এ নির্দেশিকায় আরো বলা হয়েছে যে কাজের প্রত্যেকটি দলের মধ্যেই থাকতে হবে ২০ জনের বেশি কর্মী। আর যদি কোন দলে ২০ জনের কম কর্মী থাকে তাহলেও সেই দল কোনরকম টাকা পাবেন না , ঠিক এমনটাই কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশিকা বলা হয়েছে
১০০ দিনের কাজের কর্মীরা কিভাবে এই স্মার্ট ফোন ব্যাবহার করে টাকা তুলতে পাববেনঃ
কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন নির্দেশিকা অনুযায়ী সমস্ত ১০০ দিনের কাজের কর্মীদের ফোনে ইন্সটল করতে হবে একটি নতুন অ্যাপ,আরএই অ্যাপের মাধ্যমেই সমস্ত কাজের কর্মীরা নিজেদের সমস্ত ডকুমেন্টস এখানে সাবমিট করে নিজেদের নাম রেজিস্টার করার পরেই তারা ঠিক সময়ে এই টাকা পাবেন।
ইতিমধ্যেই নানা অভিযোগ উঠে এসেছে ১০০ দিনের কাজের টাকা নয় ছয় নিয়ে। এছাড়াও নানা ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে ১০০ দিনের কাজের কর্মীদের টাকায় ভাগ বসাচ্ছেন ঠিকাদার রাও। তাই এখন থেকে আর ১০০ দিনের কাজের টাকা কোন কর্মীরা, হ্যান ক্যাস পাবেন না, তাই ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে এক অভিনব নতুন সিস্টেম নিয়ে আসা হয়েছে আর এই সিস্টেমের মাধ্যমে এখন থেকে ১০০ দিনের কাজের কর্মীরা নিজেদের সরাসরি তাদের একাউন্টেই পেয়ে যাবেন। ঠিক এমনটাই জানানো হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে।